২০২৩ সালের চলতি মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশের সাইবার জগতে হামলার হুমকি দিয়েছিল হ্যাকাররা। তারা তাদেরকে ভারতীয় হিসাবে দাবি করেছিল। হ্যাকাররা সম্ভাব্য তারিখ হিসেবে গত ১৫ আগষ্টের কথা বলেছিল।আর এরই প্রেক্ষিতে সরকারের কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম থেকে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে সতর্কতাও জারি করেছিল।
আর এই মোকাবিলা ফলপ্রসু করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাশাপাশি দুই দেশ বাংলাদেশ ও ভারত। এতে উভয় দেশ যৌথভাবে সাইবার ড্রিল এবং সক্ষমতা উন্নয়নের কর্মশালা করতে একমত পোষন করেছে।
গত সোমবার (২১ আগষ্ট) ভারতের নয়াদিল্লীতে সার্ট ইন্ডিয়ার প্রধান কার্যালয়ে বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের সঙ্গে ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের মহাপরিচালক ড. সঞ্জয় বাহলের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। উক্ত বৈঠকে আধার সিস্টেমের কারিগরী ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকেরা নাগরিক সেবা গ্রহনের পাশাপাশি কীভাবে সুশাষন প্রতিষ্ঠা করা হয় তা তুলে ধরা হয়েছে।
বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের এনআইডি সিস্টেমকে আরো ভবিষ্যৎমুখী ও অধিকতর ভ্যালু আ্যাডেড সল্যুশন অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়েও আলোচনা করেন। ঐদিন তথ্য প্রতিমন্ত্রী বিশ্বজুড়ে ব্যাংকিং সহ নানান ডিজিটাল সেবা প্রদানকারী আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান বিএলএস ইন্টারন্যাশনালের নয়াদিল্লির গীতা নগরীতে অবস্থিত কাস্টমার সার্ভিস সেন্টারের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
#সাইবারক্রাইম #হ্যাকার #ডিজিটালসেবা #জুনাইদআহমেদপলক #সাইবারনিরাপত্তা #JMNEWS